Posts

Showing posts from January, 2017

আমি জানি.....

আমি জানি সব কিছু পড়ে থাকবে,নেশায় চুর করা তীব্র ঘনিষ্ঠ প্রেমিকাটি চলে যাবে অন্য বুকে।প্রিয় বন্ধুটি ফিরে যাবে রাত হলে ঘরে এবং সে আটকে থাকবে সংসারের জানালায়।আমি জানি কোনো কিছুই স্থায়ী নয়।আমাদের পাশের মানুষটি তার ভাবনায় ডেকে আনবে অন্য কারো দৃশ্যপট। আমি জানি আমি একা,আমি জানি আমার ভালো আর আনন্দের সাথে আছে সবাই। তুমি চলে যাবে যেমন ডিম লাইট নিভিয়ে দিলেই অন্ধকার।সে চলে যাবে যেমন পোষা প্রাণীটি চলে গেলে মন খারাপ।আমিও হয়তো চলে যাবো এবং তোমার আকাশ ভরা মেঘ।একদিন সেটা অভ্যাসে স্বাভাবিক।আমি  জানি আমার প্রচন্ড খারাপ সময়ে চলে যাবে আমার বিশ্বাস অর্জন করে নেয়া প্রিয়তম মুখ।খারাপ সময় হলে ঘুরে তাকায় না যেমন রোয়া উঠা পথের কুকুর তেমনি করে বিশ্বাসী চোখ চলে যাবে যেখানে বসন্ত নেমেছে দিগন্ত কাঁপিয়ে। আমি জানি আমি কারো শূন্যতা নই,আমি তার শূন্যতা পূরণ।মানুষ শিখে নিয়েছে কিভাবে মানুষের শূন্যতায় সেটি কবিতা আর পেট এনিমেল দিয়ে পূরণ করে নিতে হয়।তুমি যাকে ছাড়া বাঁচতে পারবে না ভাবছো, তাকে ছাড়াও দিব্যি বেঁচে থাকবে। তুমি যদি আত্মহত্যা করো সেটি তোমার জন্যই, প্রেমের জন্য নয়। আমি জানি, যে মিছিলে আমি আছি, সে মিছিলে একট...

ক্রিকেটার আরাফাত সানির জন্য।

ক্রিকেটার আরাফাত সানির জন্য। ১। ধরেন শীতের রাতে আপনি গ্রামের রাস্তায় হাঁটছেন।আপনার সাইজ টেলিসামাদের মত।অপর দিকে ময়ূরী সাইজের এক নারী অপর দিক থেকে আসছে। রাস্তা একদম নির্জন। ময়ূরী সাইজের নারী আপনাকে দেখে কামত্তোজিত হয়ে গেল। তারপর আপনাকে ধরে বলাত্কার করল। ঘটনা এখানেই শেষ হতে পারত,কিন্তু ময়ূরী আপনার নামে একটা মামলা করে দিল - শীতের রাতে রাস্তায় হাওয়া খেতে বের হলে ময়ূরী (২৮) নামে এক কিশোরীকে একা পেয়ে একই গ্রামের টেলি সামাদ (১৬) নামে এক যুবক জোর করে ধর্ষন করে। মেয়েটির এখন ডাক্তারি পরীক্ষা নিরিক্ষা চলছে। হুম,ডাক্তারি পরীক্ষায় মেয়েটির শরীরে আপনার ডিএনএ আলামত পাওয়া যাবে।জোর জবর্দস্তি করছেন তার প্রমানও পাওয়া যাবে। ফাইনালি প্রমান হবে আপনই তাকে ধর্ষন করেছেন। ২। আপনার নাম মজনু। আপনি পাশের বাড়ির লাইলির সাথে ইটিশ পিটিশ করেন। প্রতি মাসে দু বার মধ্য রাতে লাইলি ঘর থেকে বের হয়ে তাদের বাগানে আপনার জন্য চলে আসে।আপনি আগ থেকে অপেক্ষা করেন।তারপর দুজনে সানি লিওন করেন। কথায় আছে চোরের দশ দিন গৃহস্থের এক দিন। এমনই এক দিন মধ্য রাতে লাইলি ঘর থেকে বের হয় তাদের বাগানে গেল,আপনিও গেলেন।দুনিয়ার সব কিছ...

কবিতা বুঝে ফেলা নারী আর কবিতা নিয়ে একসঙ্গে ঘর করা যায় না!

ভার্সিটির প্রথম বর্ষের শেষের দিকে বড়লোক ঘরের এক আহ্লাদী মেয়ের সাথে পরিচয় ঘটলো। যেকোনো কথা শুনলেই তাতে গদগদ হয়ে হাসে। একদিন বললাম, আহ্লাদী মেয়ে আমার কাছে অতটা পছন্দের বস্তু না। মেয়ে মানুষকে বস্তু বলাতে আহ্লাদী মেয়েটার ইগোতে গিয়ে লাগলো। সে তখন নারীদের সন্মান কিভাবে দিতে হয় সেই সম্পর্কে মহামূল্যবান কিছু কথা বলেছিলো। তবে দমে না গিয়ে শেষমেষ মেয়েরা যে এক ধরণের বস্তু সেই কথাতেই স্থির থাকলাম। স্যাম্প্যু সোডার বিজ্ঞাপণে চুলের বদলে মেয়েদের জিরো ফিগার দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত হয়ে মেয়েদের বস্তু না মানতে নারাজ। সেইদিনের পর থেকে আহ্লাদ কিছুটা কমে গিয়েছিলো। ছেলে মেয়েদের মধ্যে অলিখিত একটা নিয়ম হচ্ছে, ঝগড়ার মাধ্যমে বন্ধুত্ব থেকে গাড় বন্ধুত্ব হওয়া কিংবা প্রেম-ট্রেম হওয়া। এই আওতা থেকে আগামী তিন প্রজন্ম বের হতে পারবে না বলে আমার চুড়ান্ত বিশ্বাস। আওতাধীন নিয়মের মধ্যে পড়ে আমরা হয়ে গেলাম ভালো বন্ধু। শায়লা জিন্স টিন্স পড়ে ভার্সিটিতে যাতায়ত করে। বড়লোক ঘরের মেয়েদের জিন্স আর শার্টে কিভাবে যেনো মানিয়ে যায়। আসল কথা হচ্ছে, চিকনা-চাকনা সুন্দরী যেকোনো মেয়েদেরকেই জিন্সে মানিয়ে যায়। গরিব ঘরের মেয়েদেরও মানাবে, তবে জ...

বাসা চেইনজ!

Image
"এই পর্যন্ত যতবার বাসা চেইনজ করছি সবি বাড়িওয়ালার মেয়ে আর কাজের বুয়ার চক্রান্তে পড়ে।। "বর্তমানে দেড় বছর যাবৎ যে বাসাটায় আছি এখানেও বাড়িয়ালার মেয়ের সাথে প্রেম হয়ে গেছে।। এলাকার পোলাপান ও যেনে গেছে ওর আর আমার বেপার টা। বাসার সামনে খেলতে থাকা পিচ্চি গুলাও দেখলে দুলা ভাই বলে ডাকে।।  আজকে ছাদে গেছিলাম লুংগী রইদে দিতে যায়া দেখি পাশের বিল্ডিং এর চার পাঁচ টা মাইয়া ও কাপড় রইদ দিতাছে।। লুংগির আড়াল থেকে মেয়েদের সাথে লুকোচুরি খেলতেছিলাম।। হঠাৎ এক মাইয়া দেখে বলতেছে আরে Fk ভাইয়া যে কি খব র।। -ভাল।। -আচছা আপনার কি বাড়িয়ালার মেয়ের সাথে সত্যি ই কিছু আছে?? -আরেরর নাহ সব মিথ্যা কথা।। এইডা বলা শেষ হইতে না হইতেই পিছ থেকে শার্টের কলারে টান অনুভব করলাম ঘুরে তাকিয়ে দেখি বাড়িওয়ালার মাইয়া।।আমার দিকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে বলতেছে এই তোমার ছাদে কি ?? আর ওদের সাথে গল্প করতেছো কেন?? আর কখনো যদি দেখি ছাদে আসছো দেখছি।। জামা কাপড় রইদ দিতে হলে আমারে বলবা আমি দিব।। যাও রুমে যাও আমি আসতেছি।। ভয়ে কোন কথা না বলে রুমে চলে আসছি... বালডার জালায় জীবন শেষ।।ভাবতেছি শীঘ্রই বাসা চেইনজ করে ফেলবো  :-(

গার্লফ্রেন্ডের কথা ঠিকমতো মেনে চলুন আর পুরষ্কার হিসেবে তার উম্মাহ উপভোগ করুন।

Image
  -Babu, tumi amr kono bandupir pic e 'wow' & 'love' react diba na, ok?   --আচ্ছা! -sudu amr pic e 'love' react diba, ok?  --আচ্ছা!  -ummah Babu, ummmah!  :* . -Babu, unkwn meyeder requst accept krbe na, ok? --আচ্ছা! -sudu amr bandupider requst accept krba, ok? --আচ্ছা! -ummah Babu, ummmah!  :* . -Babu, rastay hatar somoy kono meyer dike takabe na, ok? --আচ্ছা! -ummah Babu, ummmah!  :* . এই পোস্টের শিক্ষণীয় দিকটি হলো, গার্লফ্রেন্ডের কথা ঠিকমতো মেনে চলুন আর পুরষ্কার হিসেবে তার উম্মাহ উপভোগ করুন।  :3

আমি আর রিলেশন রাখতে চাই না!

Image
-আমি আর রিলেশন রাখতে চাই না?? -মানে কি এইসবের??? কি হইছে?? -কিছুই না আমাকে আর মেসেস দিও না প্লিজ?? -ও লিটনে ফ্লটে নিয়া মারা শেষ, সিনেমা হলে নিয়া হাতের কাজ সারা শেষ, পার্কে নিয়া কামড়ানো শেষ এখন আর রিলেশন রাখবা কেন??এখন আর আমারে দেখলে খারায় না তোমার?? -দেখো আমার পড়াশুনা আছে এখন প্রেম টেম করার সময় না?? আমার ভবিষ্যৎ নস্ট হয়ে যাবে প্রেম করলে তাই সব বাদ দিয়ে দিবো!!! -ও এতোদিন তোর পড়াশুনা ছিলো না?? ভবিষ্যৎ ছিলো না???।এই কথা তর আমারে ম্যাচে নিয়া খেলানোর সময় মনে ছিল না??? যখন বুকে হাত দিছিলি তখন তর বিবেক কই ছিল।।বিয়েই যখন করবি না তাইলে আমার সর্বনাশ কেন করলি??? আমার প্রশ্নর উওর চাই??? - এর উওর আমার জানা নেই ক্ষমা করে দিও প্লীজ?? - তর মতন কুকুরকে ক্ষমা কখনোই করবো না।। আল্লাহ অব্যশ্যই তর মতন জানোয়ারের বিচার করবে?? ভাবসিস ভার্জিন মেয়ে পাবি?? হু কোন দিন ই না কামড় খাওয়া মাল পাবি মাল। ভাল থাকিস আর কখনো আমার মুখ দেখবি না টাটা।। বর্তমানে এরকম ঘটনা অহরহ ঘটে..... এ ক্ষেএ ছেলে মেয়ের উভয়ের ই দোষ আছে।। তাই আসুন আমরা সবাই এইসব পাপ কাজ থেকে বিরত থাকি... আর যদি এরকম কেউ করেই ফেলি তাহলে প্রেমি...

ভালবেসে বিয়ে করার কথা বলে অনেক.............

ভালবেসে বিয়ে করার কথা বলে অনেক খেলছো... জনি ভাইয়ের মতন পিজ্জা ডেলিবারি বয় সেজে বাসায় এসে খেলছো।। তোমার ঘরের বউ হবার আশায় মুখ বুজে অনেক মাইর সহ্য করছি। ম্যাচে নিয়ে ফ্রেন্ড দের সাথে শেয়ার ইট করে খেলছো।। এখন বলতেছো বিয়ে করবে না।। ভালভাবে বলতেছি লক্ষী ছেলের মতন বিয়ে করে নাও আমায়।।  -বিয়ে করবো না?? কি করবি?? -হকি খেলোয়ার আরাফাত সানির মতন তথ্য প্রযুক্তি মামলায় তরেও ফাসায় দিমু।। -হেঁ হেঁ প্রমান থাকলে সে ফাসাবি?? -বোকা মেয়ে ভাবসিস আমায়??প্রমান তর এক টুকরো কাটা লুঙ্গী??রুম ডেট করার সময় লুঙ্গী কেটে রেখে দিছিলাম।। আদালতে সবি একেকে প্রমান করে ছাড়বো।। মিথ্যা বলে পার পাবি না।। "আপনার যদি প্রেম করার উদ্দেশ্য থাকে খেলে দেওয়া।। তাহলে কখনোই রুম ডেট করার সময় ভুলেও ভিডিও, সেলফি,অথবা কথা রেকর্ড করা এইসব করতে যাবে না।।। যদি আপনার প্রেমিকা এইসব করতে চায় তা হলে তার বিচিতে লাথি মেরে খাট থেকে ফেলে দিন।। "যদি প্রেমিকার বাসা ফাকা পেয়ে রুম ডেট করেন তাহলে প্রেমিকার দাদার লুঙ্গী পরে খেলুন কোন রিস্ক থাকবে না।। "আর মেয়েরা আপনারা প্রেমিককে জোড়ে দিতে বলার আগে সব ধরনের প্রমান রেখে ত...

আগে আমার বিএফ আমারে নিয়া সিনেমা দেখতে যেত!

-ভাইয়া আছেন? -হুম বলো?? -আগে আমার বিএফ আমারে নিয়া সিনেমা দেখতে যেত। পার্কে নিয়ে যেত। মাঝে মাঝে ওদের ম্যাচ খালি থাকলে সেখানে নিয়ে যেত।। বাট ইদানিং ওর যেন কি হইছে। আমার সাথে কম কথা বলে। ফোন দিলে ধরে না।। ওর এরকম খারাপ ব্যবহারের কারনে মরেযেতে ইচছা করতেছে।। আপনি একটা উপায় বের করে দিন প্লীজ।। -প্রমান আছে?? -থাকলেও এগুলা নিয়া কিছু করতে গেলে বাবা মায়ের মান সম্মান যাবে।। -তাহলে তো কিছুই করার নাই বোন?? অন্য একটা উপায় আছে সেটা ব্যবহার করলেও মান সম্মান যাবে।। তারচেয়ে বংর সহ্য করে চুপচাপ থাকাই ভাল।। দেখবা ওর চেয়ে তোমার বাবা মা ভাল ছেলের সাথে বিয়ে দিবে।। "আসলে আমাদের কাছে ডেইলি এরকম টাইপের অনেক মেসেস আসে সবার সম্যসা ঘুরে ফিরে সেম।। প্রেম করে বিএফ এর সাথে ফিজিক্যাল রিলেশন করে ফেলছে।। প্রমান থাকলেও কিছুই করার নেই ফ্যামিলি মান সম্মান যাবার ভয়ে।। যদি আপনার প্রেমিক আপনাকে বিয়ের কথা বলে আগেই লিটনের ফ্লাটে নিয়ে যেতে চায়। তাহলে ধরে নিবেন সে আপনাকে কখনোই বিয়ে করবে না খাইয়া ছেড়ে দিবে।।।

বেশ্যা.....

. ও ভাই যাবেন?? এক'শ দিলে হবে। সময় আপনার ইচ্ছে.. কি? আরে ভাইকি বাচ্চা ছেলে? বুঝেননা কিছু? আরে ভাই আমার লগে শুয়বেন, এক'শ টাকা আর সময় আপনার যতক্ষণ লাগে... না! আমি এরকম মানুষ নই... কত দেখলাম এমন... ভদ্দর লোক। শুবার আগে সবাই ভদ্দর লোক পরে বুঝছি কেমন ভদ্দর লোক..!! . কথা গুলো রুবিনা বেগম নামের চাঁদ পুরের এক ২৩ বছর বয়সি মেয়ের। যার ক্ষুদার্থ চেহারা আর বিষাদ ভরা চোখের পিছনে এক অসহায়ত্বের গল্প লুকানো। শহরটাকে তার খুব ভালো করে চেনা। কথায় আছে রাতের বেশ্যা জানে এই শহরটা কেমন..!! . মেয়েটার চেহারায় বলে দিচ্ছে তার অসহায়ত্বের গল্প। আপনারা যারা শহরে থাকেন দেখবেন, সিনেমা হলের সামনে রেল লাইন ওভার ব্রিজের উপরে এরকম অসংখ্য সমাজ আক্ষায়িত নামের বেশ্যাদের দেখতে পাবেন। এই সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম একটি বাক্য বেশ্যা..!! . ও হ্যাঁ.... খুব জানার ইচ্ছে মেয়েটার সর্ম্পকে। মেয়েটি আমার প্রিয় শহরের একটি খুব পরিচিত বস্তিতে থাকে। বিয়ে হয়েছে দু'বছর। বড় দুমদাম করে বিয়েটি হয়েছে গ্রামের বাড়ীতে, স্বামী শহরে থাকে বলে তার সাথে সুখের রাজ্য গড়ার স্বপ্ন নিয়ে রুবিনার শহর যাত্রা..!! . নিয়তি মাঝে মাঝে কইষা লাথ্থি মারে। রুবিন...

কি লজ্জা কি লজ্জা

পোষ্টটা কেউ খারাপ মাইন্ডে নিভেন না প্লিজজজ ১ আধুনিক সুন্দরী মেয়ে জরিনা, বয়স তখন ১৬ বছর হয়েছে। বড় বোন ছকিনার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিল একবার। রসিক দুলাভাইয়ের সাথে ভালই কাটছিল দিন। একদিন রাতে ঘুম ভেঙে নিজেকে আবিস্কার করে এক পুরুষের বাহু বন্ধনে...!! চিৎকার করতে গেলে মুখখ চেপে ধরে পুরুষটি...!! পাশের রুমে ছকিনা ঘুমিয়ে আছে, আর এ ঘরে দুলাভাই আক্কাসের কাছে ধর্ষিত হয় সে...!! কি লজ্জা কি লজ্জা....!! কাওকে কোনদিন বলতে পারেনা... ২ মা বাবার সাথে ছোট মামা কুদ্দুসের বিয়েতে নানা বাড়িতে গিয়েছিল ঝু-লেখা। সব খালারা ছেলে মেয়ে নিয়ে এসেছে। খালাতো ভাই, মামাতো ভাইদের সাথে অনেক মজা করে সিমু। সবাই নিজের বোনের মত ব্যবহার করে কিন্তু কেমন যেন অসাবধানতার ছলে শরীরের বিভিন্ন যায়গায় হাত দিয়ে ফেলে কেউ কেউ...!! সে কিছু মনে করেনা, হয়তো অসাবধানতায় লেগেছে মনে করে। মেঝো খালার বড় ছেলে জসীম চোদারী এক রাতে 'আয় হেটে আসি' বলে সামনে নিয়ে যায়। আম বাগানের ভিতর হাত ধরে হাটতে হাটতে আচমকা জসীম চোদারী তাকে জাপটে ধরে..!! ঝু-লেখা জসীম চোদারীর কাছে ধর্ষিত হয়...!! কি লজ্জা কি লজ্জা....!! কাওকে বলতে পারেনা...

ও মেয়ে

ও মেয়ে তোর বয়স কত? -কি জানি গো! মা থাকলে বলে দিত। সেই যে বারে দাঙ্গা হলো, শ'য়ে শ'য়ে লোক মরলো। হিন্দুদের ঘর জ্বললো, মুসলমানের রক্ত ঝরলো। তখন নাকি মা পোয়াতি! দাঙ্গা আমার জন্মতিথি। ও মেয়ে তোর বাবা কোথায়? -মা বলেছে গরীবদের বাবা হারায়, কেউ তো বলে বাপটা আমার হারামি ছিল। মায়ের জীবন নষ্ট করে অন্য গাঁয়ে ঘর বাঁধলো। মা বলতো শিবের দয়ায় তোকে পেলাম। শিবকেই তাই বাপ ডাকলাম। ও মেয়ে তোর প্রেমিক আছে? ছেলেরা ঘোরে ধারে কাছে? -প্রেমিক কী গো? মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে! স্বপ্ন দেখায় দিন-দুপুরে! চুরি-কাজল মেলাতে কেনায়, ঝোপের ধারে জামা খোলায়! এসব নন্দ কাকা করেছে দু'বার, প্রেমিক ওকেই বলবো এবার। ও মেয়ে তোর পদবি কি? -বাপই নাকি দেয় শুনেছি! পদবি থাকলে ভাত পাওয়া যায়? বাপের আদর কাঁদায় হাঁসায়! ওটা কি বাজারে মেলে? কিনবো তবে দু-দশে দিলে। দামী হলে চাই না আমার, থাক তবে ও বাপ-ঠাকুরদার। ও মেয়ে তুই রুপসী? -লোকে বলে ডাগর গতর সর্বনাসী। রুপ তো নয় চোখের ধাঁ ধাঁ, যৌবনেতে কুকুরী রাধা। পুরুষ চোখের ইশারা আসে, সুযোগ বুঝে বুকে পাছায় হাতও কষে। রুপ কি শুধুই মাংসপেশী? তবে তো আমি খুব রুপসী। ও মেয়ে ...